5 Essential Elements For ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

ড্রাগন ফল চাষের ক্ষেত্রে সেচ এর ব্যবস্থা উত্তমভাবে রাখতে হবে। ড্রাগনফল অত্যধিক জনবর্ধতা সহ্য করতে পারে না। গাছের গোড়ায় বেশি পানি থাকলে পচন ধরে যায়। শুষ্ক মৌশুমে মাসে ২ বার সেচ দিতে হবে।

এগুলি পুরো ঋতু জুড়ে প্রচুর সংখ্যায় অবিচ্ছিন্ন ফুলের প্রস্তাব দেয়।

গোলাপ গাছ সূর্যের আলো ভীষন পছন্দ করে। গাছের সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং প্রস্ফুটিত সম্ভাবনার জন্য তাদের সঠিক পরিমাণে সূর্যালোক প্রদান করা অপরিহার্য। গোলাপ গাছ এমন জায়গায় রাখবেন যাতে প্রতিদিন কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ ঘন্টা সরাসরি সূর্যের আলো পায়। পর্যাপ্ত সূর্যালোক শুধুমাত্র দৃঢ় বৃদ্ধিই নয়, ফুলের রঙ এবং সুবাসও বাড়ায়।

ফল সংগ্রহ: ড্রাগন ফলের কাটিং বা চারা রোপণের এক থেকে দেড় বছর বয়সেই এর ফল সংগ্রহ করা যায়। গাছে ফুল ফোটার ৩৫-৪০ দিনের মধ্যে ফল পরিপক্ক হয়। তখন ফল সংগ্রহ করে খাওয়া যায়। প্রতি কেজি ফল বাজারে ৩০০-৪০০ টাকা ধরে বিক্রি হয়। একবার গাছ লাগালে প্রায় ২০ বছর এর ফল পাওয়া যায়।

১)প্রতিটি ছিদ্র উপরে ঢেউ খেলানো খোলামকুচি অথবা বড় পাথরের টুকরো দিতে হবে।

পাতায় পোড়া ভাব: পটাশিয়াম এর অভাবে পাতার শিরার মাঝে হলুদ হয়ে যায়।

শীতের ফুল- গ্লাডিওলাস ফুল গাছের সম্পূর্ন পরিচর্যা

নাশপাতি চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত

একটি আধুনিক ছাদ বাগান আধুনিক ইরিগেশন সিস্টেম চালু করুন, আপনার মুল্যবান সময় ও পানি অপচয় রোধ করুন।

সারা বছর টবে গোলাপ গাছের যত্ন কি ভাবে করবেন

উপরোক্ত এই উপকারিতাগুলো ছিল ড্রগন ফলের। এছাড়াও রয়েছে আরো প্রচুর উপকারিতা যা একজন ব্যক্তি ড্রগন ফল খাওয়ার মাধমে উক্ত সুবিধা ছাড়াও আরো অনেক সুবিধা পেতে পারে।

ছাদ বাগানের জন্য এমন গাছ নির্বাচন করতে হবে যার জাত খর্বাকার, মূলের গভীরতা কম এবং সারা বছর ফল দেয়। ছাদ বাগানের জন্য উপযোগী ফলের জাত হচ্ছে, বারি আম-৩ (আম্রপালি), বাউ আম-২ (সিন্দুরী), থাই কাঁচা মিঠা, ব্যানানা ম্যাঙ্গো, বারি আম-১১, কাটিমন, সূর্য ডিম, পুনাই, বারি পেয়ারা-২, ইপসা পেয়ারা-১, থাই পেয়ারা, বাউ কুল-১, ইপসা কুল-১ (আপেল কুল), থাই কুল-২, বারি লেবু-২, বারি লেবু-৩, বাউ কাগজি লেবু-১। বারি আমড়া-১, বাউ আমড়া-১, থাই আমড়া,  থাই মিষ্টি করমচা। গনেশ, পাকিস্তানি  ড্রাগন ফল, বারি কমলা-১, বারি মাল্টা ১, বারি মাল্টা-৪। বাউ জামরুল-১ (নাসপাতি জামরুল), বাউ জামরুল-২ (আপেল জামরুল) ইত্যাদি। নানা ধরনের শাকসবজি লাগানো যায়। যেমন- লালশাক, পালংশাক, মুলাশাক, ডাঁটাশাক, কলমীশাক, পুইঁশাক, চুকুর, ক্যাপসিকাম, লেটুস, বেগুন,টমেটো, ঢেড়স, শিম, বরবটি, করলা, লাউ, ধুন্দল ইত্যাদি। সৌন্দর্য্য ও মনের প্রশান্তির জন্য বিভিন্ন ফুল যেমনÑ গাধা, গোলাপ, বেলী, টগর, জুঁই, গন্ধরাজ, জবা, টিকোমা, জারবেরা, শিউলি, এলামন্ডা ইত্যাদি। মসলা ও ঔষধিগুণসম্পন্ন মরিচ, ধনেপাতা, বিলাতি ধনিয়া, here পুদিনা, কারিপাতা, পেঁয়াজ, রসুন, অ্যালোভেরা, তুলসী, থানকুনি, ইত্যাদি লাগানো যেতে পারে।

Since each garden is Particular, we perform a bespoke gardening company for each of our clients. A blog for gardening ideas.

ড্রাগন ফল খরা ও জলবদ্ধতা সহ্য করতে পারে না। তাই শুস্ক মৌশুমে ১০-১৫ দিন পর পর সেচ দিতে হবে।এছাড়া ফলন্ত গাছে ৩ বার অর্থাৎ ফুল ফোটা অবস্থায় একবার, ফল মটর দানা অবস্থায় একবার এবং ১৫ দিন পর আরেকবার সেচ দিতে হবে।

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “5 Essential Elements For ড্রাগন ফল গাছের যত্ন”

Leave a Reply

Gravatar